সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Live post

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

নবীজি কেনো ছয় বছরের শিশুকে বিবাহ করলেন?-প্রশ্নোত্তর(তানভীর ডট কম)

  বর্তমানের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে নিয়ে একটি বদনাম করা হয়েছে যে মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে 6 বছর বয়সে কনো মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বিবাহ করলেন? প্রথমে আমাদের দেখতে হবে যে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে কি নবীজী তার নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করছিলেন নাকি আল্লাহ তায়ালার অনুমতি নিয়ে বিবাহ করেছিলেন? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন স্বপ্নে দেখলেন জিবরাঈল আলাইহিস সালাম দেখালেন যে, একটা 6 বছরের বাচ্চা তার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। এরপর একদিন জিবরাঈল আলাইহিস সালাম রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর সামনে একটি রেশমি কাপড় দ্বারা মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর চেহারা দেখে বললেন হে আল্লাহর নবী আপনি কি এই মেয়েটা কে চেনেন? রাসুল সালাম সালাম বললেন যে আমি তোকে চিনি আবু বক্করের মেয়ে আয়েশা। জিবরীল আলাইহিস সালাম তখন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে বললেন আল্লাহ তাআলা আপনাকে মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে বিবাহ করার আদেশ দিয়েছেন।  একথা থেকে প্রমাণিত হয় যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে আল্লাহর ইচ্ছাতেই আল্লাহর আদেশে বিবাহ করেছিলেন। যখন তিনি মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে বিবাহ করেন তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর বয়স ছিল ৫৪ বছর। আর মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর বয়স ছিল মাত্র ছয় বছর। এখানে আরো একটি কথা আছে যেখানে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে 6 বছরের বিবাহ করেছিলেন সেখানে আরব বিশ্বের সমাজ  নবীজি সাল্লাল্লাহু ইসলামের দাওয়াত কবুল করেনি তারাও কিন্তু এর বিরোধিতা করেনি। কোন জবাবদিহিতা করেনি কেন তিনি ছয় বছরের মেয়েকে বিবাহ করেছেন। অতএব তিনি ছয় বছরের মেয়েকে বিবাহ করে কোন পাপ করেননি। এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর আদেশে তাকে বিবাহ করেছিলেন। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর দেশ আরব দেশ যেখানে গ্রীষ্ম প্রধান দেশ। মূলত গ্রীষ্মপ্রধান দেশে  9 বছরের মেয়েদের বয়স আমাদের দেশের 18 বছরের মেয়েদের বয়স সমান। এরা 9 বছর বয়সেই প্রাপ্তবয়স্কা হয়ে যায়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যৌন স্থান আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কখনো দেখেননি আর নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা সাথে যৌনসঙ্গম করেছেন মাস আল্লাহ তাআলার বয়স যখন 9 বছর। তিনি 6 থেকে 9 বছরে তিন বছর অপেক্ষা করেছেন মাশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা বয়সন্ধিকালের জন্য। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন 9 বছরের মেয়েকে একজন মহিলা বলা যেতে পারে।  কিন্তু আমাদের দেশে বর্তমানে কয়েকজন এই নিয়ে প্রশ্ন করে কেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ও প্রাপ্ত একজন মেয়েকে বিবাহ করেছিলেন।  আশা করছি তারা পূর্ণ জবাব  পেয়েছেন। আজ পর্যন্ত কোন বিজ্ঞানীরা কুরআনের কোন আয়াতের ভুল ধরতে পারেনি। আমি বলতে চাই যে আল্লাহ তায়ালার কুরআনে কোন ভুল নেই সেই আল্লাহ তায়ালা নিজেই মহানবী সাল্লাল্লাহু ইসলামকে মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কি বিয়ে করতে বলেছেন, এখানে নবীজির কোন ভুল হতেই পারে না। আরব সমাজের লোকেরা এ নিয়ে কোন মাথাব্যাথা করেনি। তারা নবীজি সাল্লাল্লাহু ইসলামকে কোন কটূক্তি ও করেনি। ওই সমাজে ওই সময় এরকম রীতিনীতি ছিল। এছাড়া মা আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু রাজি ছিলেন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর সাথে সংসার করার জন্য। আবু বকর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু নবীজিকে তার মেয়ে দিয়ে অনেক গর্ববোধ মনে করতেন। মায়েশা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর যদি ছয় বছর বয়স থেকে নবীজি সাল্লাল্লাহু ইসলামকে ভালো না বাসতে না চাইতেই তাহলে তিনি তার সঙ্গে থাকতেন না আশা করছি আপনাদের প্রশ্নের উত্তর আপনারা যথাযথ ভাবে পেয়েছেন

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Letter to the deceased father | বাবার কাছে চিঠি||ইংরেজী অনুবাদ সহ।|

  প্রিয়, বাবা, জানি ঐ কবরে আছো কিন্তু আমরা ভালো নেই। বাবার পর আমাদের ভবিষ্যৎ নিলো অন্য বাবার মৃত্যু আমাদের ভাইবোনের দিকে পেটের খাবার কেড়ে নিয়ে গেছে। আমার ছেলের মুখের হাসি কেড়ে নেবেন। কিন্তু এখন তোমার মৃত্যু তাকে অসহায় করবে। বাবার মৃত‍্যু আমাদের ভিটে পাঠান।  বাবা বেচেল হাত পেতে আজ তারা আমাদের শিকারের মতো ব‍্যাহার করে। আমার বাবা আপন ভাইয়ের মতো আদর যত্ন কর। বাবার সাথে যখন ঘুরতে যেতাম তখন আমার মাকে সব আঙ্কেল রা বল ভাবি আপনি কি অবস্থা করছেন? আর এখনই মেম্বরের বউ মাকে বীনা কেন দূর করে তাড়িয়ে দেয়।  হ্যারে বাবা...😰😰😨 তুমি মরে যাওয়ার পরে আমাদের জন্মের ঠিক নেই। তোমার হাতে লাগানো আমি গাছে এখন আমি। তুমি আমাদের জন‍্য লাগিয়েছিলে, কিন্তু এখন রাজনীতির কাছে। বাবা জানো! তোমার সেই গাছের গাছে আমি কেন জানি আমার বাড়িতে আমার ছেলে। বাবা কেন তুমি আমাদের ছেড়ে চলে গেলে?  আমার মনে আছে, তোমার যেদিন দাফন করা, ঐদিন ও আমাদের দুধের গাভী।  আপনার কাছে যেতে আমাদের পেটে আহার দিতে না রাজকারন, তাহকে অন্যের কাছে। বাবা তোমার অনুপস্থিতিতে আমরা কষ্টে আছি রেতুমি ছিল আমাদের মাথার ছায়াযুক্ত...

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

সাতক্ষীরায় ভাতিজার দায়ের কোপে চাচা খুন||Uncle killed in Satkhira by nephew|news24

সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ থানার গণেশপুর গ্রামে গতকাল  সোমবার বিকেল পাচটার দিকে ভাতিজার দায়ের কোপে চাচা খুন।নিহত ঐ ব‍্যাক্তির নাম সাইফুল ইসলাম।তিনি ঐ গ্রামের আলাউদটদিন গাজির ছেলে। বাড়ির সীমানায় সৌচাগারের ঘর নির্মানের সময়  এ ঘটনা ঘটে। নিহতের স্ত্রীর থেকে জানা যায়, তার ভাসুর সম্পত্তি পাওনা অংশ নেবার পর ও আমাদের সম্পত্তির ভেতরে আরও  অংশ আছে বলে দির্ঘদিন যাবত দাবি করে আসছে। সোমবার বিকেল বেলা সীমানা জুড়ে সৌচাগার নির্মান করার সময়  তার ভাসুর নিহত সাইফুল ইসলামকে সাবল দিয়ে আঘাত করতে গেলে সাইফুল ধরে বসে।কিছু বুঝে ওঠার আগে ভাসুরের ছেলে হাবিবুল্লাহ সাইফুল ইসলামকে দা দিয়ে পেটে কোপ মারে। প্রতিবেশীরা তাকে মোটরসাইকেলে করে সাতক্ষীরা উপজেলা স্বাস্থ‍্য কম্প্লেক্সে নিয়ে যায়। তার স্বারীরীক অবস্থার অবনতি দেখে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে সাইফুল ইসলাম মারা যান। ক্ষুব্ধ জনতা ঘাতক হাবিবুল্লাহ কে গণপিটুনি দিয়ে গাছের সাথে বেধে রাখে।পরে তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। সাইফুল ইসলামের লাশ ময়নাতদন্তে নেওয়া হবে আজ মোঙ্গলবার।  Satkhira's Kaliganj Police Station's Ganeshpur village...