সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Live post

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

Letter to the deceased father | বাবার কাছে চিঠি||ইংরেজী অনুবাদ সহ।|


 


প্রিয়,
বাবা,

জানি ঐ কবরে আছো কিন্তু আমরা ভালো নেই।

বাবার পর আমাদের ভবিষ্যৎ নিলো অন্য বাবার মৃত্যু আমাদের ভাইবোনের দিকে পেটের খাবার কেড়ে নিয়ে গেছে।

আমার ছেলের মুখের হাসি কেড়ে নেবেন। কিন্তু এখন তোমার মৃত্যু তাকে অসহায় করবে।


বাবার মৃত‍্যু আমাদের ভিটে পাঠান। 

বাবা বেচেল হাত পেতে আজ তারা আমাদের শিকারের মতো ব‍্যাহার করে।


আমার বাবা আপন ভাইয়ের মতো আদর যত্ন কর।


বাবার সাথে যখন ঘুরতে যেতাম তখন আমার মাকে সব আঙ্কেল রা বল ভাবি আপনি কি অবস্থা করছেন? আর এখনই মেম্বরের বউ মাকে বীনা কেন দূর করে তাড়িয়ে দেয়। 

হ্যারে বাবা...😰😰😨


তুমি মরে যাওয়ার পরে আমাদের জন্মের ঠিক নেই।

তোমার হাতে লাগানো আমি গাছে এখন আমি। তুমি আমাদের জন‍্য লাগিয়েছিলে, কিন্তু এখন রাজনীতির কাছে। বাবা জানো! তোমার সেই গাছের গাছে আমি কেন জানি আমার বাড়িতে আমার ছেলে।

বাবা কেন তুমি আমাদের ছেড়ে চলে গেলে? 

আমার মনে আছে, তোমার যেদিন দাফন করা, ঐদিন ও আমাদের দুধের গাভী। 


আপনার কাছে যেতে আমাদের পেটে আহার দিতে না রাজকারন, তাহকে অন্যের কাছে।

বাবা তোমার অনুপস্থিতিতে আমরা কষ্টে আছি রেতুমি ছিল আমাদের মাথার ছায়াযুক্ত বটগাছ।

বাবা তুমি ফিরে এসো, আমার মুখের হাসি তুমি। হে আমার বাবাকে মন্তব্য।বাবা ফিরে এসো।

ইংরেজি 

প্রিয়,   

বাবা,

জানিনা তুমি সেই কবরে কেমন আছো। কিন্তু আমরা ভালো নেই। আমরা কেমন আছি তার গল্প বলি।

বাবার মৃত্যুর পর আমাদের ভবিষ্যৎ অন্য মোড় নেয়।

মায়ের মুখের হাসি কেড়ে নিল। বাবার মৃত্যুর পর মাকে কখনো হাসতে দেখিনি।বাবা যখন অসুস্থ হয়ে টাকা রোজগার করতে পারতেন না, তখন মা ভেবেছিলেন আমার মাথায় ছায়া আছে! কিন্তু এখন তোমার মৃত্যু তাকে অসহায় করে দিয়েছে।


বাবার মৃত্যু আমাদের বাড়ি ছাড়তে বাধ্য করছে।

বাবা আজ আমাদের সাথে কুকুরের মতো আচরণ করতেন যারা জীবিকা নির্বাহের জন্য সাহায্য চায়।


আমার বাবার বন্ধুরা প্রায় প্রতি মাসেই আমাদের বাড়িতে খেতে আসত। আমার বাবা তার ভাইয়ের মতো আমাদের দেখাশোনা করতেন। আজ তারা আমাদের বাড়িও চেনে না।


When I used to go for a walk with my father, all my uncles used to tell my mother, "How are you? What is your condition?" And now the wife of a little member chases my mother away for no reason.

Alas, father ... that


We are not born right after you die.

আপনি যে আম গাছ লাগিয়েছিলেন তা এখন আম। আপনি আমাদের জন্য এটি রোপণ করেছিলেন, কিন্তু এখন এটি অন্য কারও। জানো বাবা! আমি তোমার গাছ থেকে আম ধরেছি বলে তোমার ছেলে সাবলের বাড়ি খেয়েছে।

বাবা তুমি আমাদের ছেড়ে চলে গেলে কেন?

আমার মনে আছে, বাবা, যেদিন তোমাকে কবর দেওয়া হয়েছিল, সেদিন আমাদের কাছে দুটি দুধের গরু ছিল তুমি মারা যাওয়ার পর, তোমার মা আমাদের সামনে সেই গরুর দুধ খেতেন এবং বাজারে বিক্রি করতেন।


আপনি যে সম্পত্তি রেখে গেছেন তা আমাদের খাওয়াতে নারাজ। কারণ, তা অন্য কারো দখলে থাকলে।

বাবা তোমার অবর্তমানে আমরা অনেক কষ্টে আছি তুমি ছিলে আমাদের মাথার ছায়ায় বটবৃক্ষ।

বাবা তুমি ফিরে এসো, তুমি আমার মায়ের মুখের হাসি। হে গুরু, আমার বাবাকে ফিরিয়ে দাও। বাবা, ফিরে এসো।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

ক্লাস নাইনের সেই মেয়েটি-প্রেমের গল্প-তানভীর বিডি.কম

 ক্লাস নাইনের সেই মেয়েটা  ------ ------------------------- রনি তখন নবম শ্রেণিতে পড়ে। ক্লাসের সবার চেয়ে বয়সে বড় ছিলো সে।মোটাটামোটি অভিঙ। হিরো মার্কা চেহারা নিয়ে যাকেই প্রেমের প্রস্তাব করবে এক কথায় রাজি হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে ছাবিনা ও কার্পণ্য করলোনা। প্রথম যখন রনি ক্লাসে ভর্তি হলো সবাই একরকম  অবাক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে রইলো।এতো সুন্দর  একটা ছেলে মানুষ হতে পারে! ক্লাসের আরো মেয়েরা তাকে মনে মনে গেথে ফেলেছে ইতিমধ্যেই ।কিন্তু ছাবিনা ছিলো আত্বমর্যাদা সম্পন্ন মেয়ে। ওর মনেও রনি স্থান পেয়েছে কিন্তু চেপে রাখলো। রনি যখন ক্লাসে ঢুকতো তখন ও মায়ার চোখে রনির দুটি চোখের দিকে চেয়ে থাকতো আর ভাবতো তুমিতো আমার মনের রাজা। ভালোবাসি তোমাকে।  রনির বাদরামী আর চাঞ্চল্যতা ছাবিনার এতো ভালো লাগতো যে, ক্লাসের সবার চোখ ফাকি দিয়ে আড়ালে গিয়ে দুচোখ ভরে দেখতো। একদিন রনমাঠের মাঝখানে খেতে প্রচন্ড আঘাত পেলো।কপাল ফেটে গিয়ে রক্ত বের হলো। ছাবিনা বিদ‍্যালয়ের পেছনে থেকে শুধু পায়তাড়া করছে আর উকি মেরে দেখছে কি হলো রনির। মেয়েদের বুক ফাটেতো মুখ ফোটেনা। কাছেও যেতে পারছেনা। চোখের পানি কখন যে ওকে ফাকি দিয়ে ঝরতে...