সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Live post

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

শিশুর ডায়রিয়া হলে কি করবেন-Tanvir240 health Tips

 শিশুর ডায়রিয়া হলে কি করবেন?

সাধারণত গরমের সময় বেশিভাগ বাচ্চাদের ডায়রিয়া হয়ে থাকে। আপনার শিশুর গরমের সময় ডায়রিয়া হলে প্রচুর পরিমাণে স্যালাইন খাওয়াবেন। বাচ্চা খেতে না চায় তাহলে আপনার বাচ্চাকে থেকে থেকে স্যালাইন খাওয়াবেন।



 দেখবেন আপনার বাচ্চা প্রসব করছে কিনা।যদি বাচ্চার  ঠিকঠাক মত না হয়, তাহলে দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন। বারবার করে স্যালাইন খাওয়ানোর পাশাপাশি তাকে অন্যান্য খাবার দিতে হবে।


দেখতে হবে যেন বাচ্চা কোনরকমে পানি শূন্যতায় ভোগে। সাধারণত পাতলা পায়খানা হলে বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং দুর্বল হয়ে পড়ে।এতে বাচ্চার মৃত্যুও হতে পারে।তাই আপনারা দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন। তাকে থেকে স্যালাইন খাওয়ানোর পাশাপাশি  অন‍্যান‍্য খাবার খাওয়াতে হবে।

যদি বাচ্চার ত্বক সজীব থাকে তাহলে বাচ্চা সুস্থ থাকবে।আর যদি না থাকে তাহলে  বাচ্চা  স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেনা। শিশু বাচ্চাদের পায়খানা সাধারণত বারো তেরো দিন পরে ভালো হয়ে থাকে।তাই ভয় পাওয়ার কারন নেই।শুধু খেয়াল রাখবেন বাচ্চা স্বুস্থ‍্য আছে কিনা।বাচ্চা খেলছে কিনা।প্রসাব ঠিকমতো হচ্ছে কিনা।


এগুলোর অবনতি হলে আর দেরি না করে ডাক্তারের কাছে নিয়ে  যাবেন।

মনে রাখবেন কিছু টাকা বাচানোর জন‍্য ডাক্তার না দেখিয়ে হাতুড়ে ডাক্তারের কাছে ওষুধ নিবেন না।এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। এমনকি  অনেক সময় বাচ্চার মৃত্যু ও হতে পারে।তাই সরাসরিডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়ানো ভালো। 


অনেক সময়  আমরা আমরা অনেকে বলে থাকি যে,বাচ্চাকে তেল দেয়া যাবেনা।আসলে এটা ঠিক।বাচ্চাকে গরম তেল দেওয়া ভালো না।এজন্য তাকে বেবি পাউডার দেওয়া যেতে পারে।একেবারেই যে তেল দেওয়া যাবে না এটাও ঠিক না।তাকে বেবি ওয়েল দেওয়া যেতে পারে।


আমরা সাধারণত বাচ্চাকে 72 ঘন্টা গোসল না করানোর পরামর্শ দিয়ে থাকি।তারপরে নিয়মিত গোসল করালে বাচ্চা সুস্থ থাকবে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Letter to the deceased father | বাবার কাছে চিঠি||ইংরেজী অনুবাদ সহ।|

  প্রিয়, বাবা, জানি ঐ কবরে আছো কিন্তু আমরা ভালো নেই। বাবার পর আমাদের ভবিষ্যৎ নিলো অন্য বাবার মৃত্যু আমাদের ভাইবোনের দিকে পেটের খাবার কেড়ে নিয়ে গেছে। আমার ছেলের মুখের হাসি কেড়ে নেবেন। কিন্তু এখন তোমার মৃত্যু তাকে অসহায় করবে। বাবার মৃত‍্যু আমাদের ভিটে পাঠান।  বাবা বেচেল হাত পেতে আজ তারা আমাদের শিকারের মতো ব‍্যাহার করে। আমার বাবা আপন ভাইয়ের মতো আদর যত্ন কর। বাবার সাথে যখন ঘুরতে যেতাম তখন আমার মাকে সব আঙ্কেল রা বল ভাবি আপনি কি অবস্থা করছেন? আর এখনই মেম্বরের বউ মাকে বীনা কেন দূর করে তাড়িয়ে দেয়।  হ্যারে বাবা...😰😰😨 তুমি মরে যাওয়ার পরে আমাদের জন্মের ঠিক নেই। তোমার হাতে লাগানো আমি গাছে এখন আমি। তুমি আমাদের জন‍্য লাগিয়েছিলে, কিন্তু এখন রাজনীতির কাছে। বাবা জানো! তোমার সেই গাছের গাছে আমি কেন জানি আমার বাড়িতে আমার ছেলে। বাবা কেন তুমি আমাদের ছেড়ে চলে গেলে?  আমার মনে আছে, তোমার যেদিন দাফন করা, ঐদিন ও আমাদের দুধের গাভী।  আপনার কাছে যেতে আমাদের পেটে আহার দিতে না রাজকারন, তাহকে অন্যের কাছে। বাবা তোমার অনুপস্থিতিতে আমরা কষ্টে আছি রেতুমি ছিল আমাদের মাথার ছায়াযুক্ত...

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

ক্লাস নাইনের সেই মেয়েটি-প্রেমের গল্প-তানভীর বিডি.কম

 ক্লাস নাইনের সেই মেয়েটা  ------ ------------------------- রনি তখন নবম শ্রেণিতে পড়ে। ক্লাসের সবার চেয়ে বয়সে বড় ছিলো সে।মোটাটামোটি অভিঙ। হিরো মার্কা চেহারা নিয়ে যাকেই প্রেমের প্রস্তাব করবে এক কথায় রাজি হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে ছাবিনা ও কার্পণ্য করলোনা। প্রথম যখন রনি ক্লাসে ভর্তি হলো সবাই একরকম  অবাক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে রইলো।এতো সুন্দর  একটা ছেলে মানুষ হতে পারে! ক্লাসের আরো মেয়েরা তাকে মনে মনে গেথে ফেলেছে ইতিমধ্যেই ।কিন্তু ছাবিনা ছিলো আত্বমর্যাদা সম্পন্ন মেয়ে। ওর মনেও রনি স্থান পেয়েছে কিন্তু চেপে রাখলো। রনি যখন ক্লাসে ঢুকতো তখন ও মায়ার চোখে রনির দুটি চোখের দিকে চেয়ে থাকতো আর ভাবতো তুমিতো আমার মনের রাজা। ভালোবাসি তোমাকে।  রনির বাদরামী আর চাঞ্চল্যতা ছাবিনার এতো ভালো লাগতো যে, ক্লাসের সবার চোখ ফাকি দিয়ে আড়ালে গিয়ে দুচোখ ভরে দেখতো। একদিন রনমাঠের মাঝখানে খেতে প্রচন্ড আঘাত পেলো।কপাল ফেটে গিয়ে রক্ত বের হলো। ছাবিনা বিদ‍্যালয়ের পেছনে থেকে শুধু পায়তাড়া করছে আর উকি মেরে দেখছে কি হলো রনির। মেয়েদের বুক ফাটেতো মুখ ফোটেনা। কাছেও যেতে পারছেনা। চোখের পানি কখন যে ওকে ফাকি দিয়ে ঝরতে...