সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Live post

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

এক রাতেই হজ্জ থেকে পায়ে হেটে বাড়িতে ফিরলো-অবাক করা ঘটনা!-তানভীর ডটকম

ঘটনাটি 50 বছর আগের কথা।এক হাজী মক্কা শরীফে হজ করতে গিয়ে তার যত টাকা পয়সা সব কিছু হারিয়ে ফেলেছিলো।তখন তিনি অনেক কান্নাকাটি করেন এবং কয়েকজন ওলামা একরাম দের সাথে দেখা করেন এবং সাহায্য চান।আলেমগণ ছিলেন বঙ্গদেশীয় আলেমগণ। যারা বাংলাদেশ থেকে তাবলীগ আকারে হজ করতে গিয়েছিলেন। তারা যে যা পেরেছিলো সাহায্য করেছিল।একজন উলামায়ে কিরাম তাকে একটি পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, তুমি যদি বাড়িতে যেতে চাও তাহলে তুমি অমুক হুজুরের নিকট যাও। এখানে অমক হুজুর বলতে ফরিদপুরী শাছুল হকের নিকট যেতে বললেন। তিনি কাবা শরীফের সামনে বসে নামাজ পড়তেছেন এবং আল্লাহ তাআলার কাছে মোনাজাত করতেছেন।  লোকটি সাহেব হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাইহির পাশে গিয়ে দাঁড়ালো। সদস্য রাহমাতুল্লাহ আলাইহি যখন মোনাজাত শেষ করল তখন তিনি সদর সাহেবের রাহমাতুল্লাহ আলাইহি এর নিকট কান্নাকাটি করলেন এবং বললেন হুজুর আমাকে সাহায্য করুন। আমার টাকা-পয়সা সবকিছু হজ্জে এসে হারিয়ে গিয়েছে। এখন আমি কিভাবে বাড়িতে যাব? তখন সদস্য হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাইহী খুব রাগান্বিত হলেন এবং বললেন তোমার টাকা পয়সা হারিয়ে গিয়েছে এবং তোমার সাহায্য দরকার তাহলে তুমি কেন আমার কাছে এসেছ? তিনি রাগান্বিত এবং চিৎকার দৃষ্টিতে বললেন।  লোকটি অনেক আশা করে এসেছিল কিন্তু অনেক আশা নিয়ে বিরাসা হয়ে ফিরে গিয়েছিলেন।পরবর্তীতে ওই লোকটি আবারো ওই সকল ওলামা একরামের নিকট গিয়ে ঘটনা বললেন।ওই লোকটিকে ওলামায়েকেরাম আবারো সদর সাহেব হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাইহির নিকট যেতে বললেন এবং বললেন খুব কান্নাকাটি করে বলতে বললেন। সে যেন এক পথ বাতলে দেয। লোকটি কোন আশা দেখতে না পেলেও তারপরও ওই আলেমগনের কথা শুনে আবারো কাবা শরীফের সামনে গেলেন এবং শামসুল হক ফরিদপুরী রহমতুল্লাহি আলাইহির নিকট আবারো কান্নাকাটি করে বললেন। হুজুর আমি সব টাকাপয়সা হারিয়ে ফেলেছি আপনি আমাকে বাড়ি যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। সদর সাহেব  রাহমাতুল্লাহ আলাইহি আবারো রাগান্বিত হয়ে বললেন তুমি বাড়িতে যাবে। টাকা পয়সা হারিয়ে গিয়েছে,তাহলে তুমি কেন আমার কাছে চাচ্ছ?তুমি কেন আল্লাহ তাআলার কাছে যাচ্ছ না?এই বলে তিনি চিৎকার করে তাকে তিরস্কার করলেন। তখন লোকটি আল্লাহ তাআলার নিকট নামাজ পড়ে দোয়া করলেন এবং সদস্য হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাইহি বললেন তুমি এই দোয়াটি পড়ে আকাশের তারার দিকে তাকিয়ে হাটতে থাকো। ফজর ফজরের আগ পর্যন্ত তারার দিকেতাকিয়ে থাকবে।নিচের দিকে তাকাবে না। এবং এই দোয়াটি পড়তে পড়তেপড়তে ফজর পর্যন্ত অপেক্ষা করবে।লোকটি হুজুরের কথামতো তারার দিকে তাকিয়ে হুজুরের দেওয়া দোয়া পড়তে লাগলো। তিনি দেখলেন যে হাঁটতে হাঁটতে অনুভব করলেন যে প্রথমে মরুভূমির বালি পায়ে অনুভব করেছিল কিন্তু রাত যখন গভীর হলো তখন তিনি ঘাসের ঠান্ডা হাওয়া অনুভব করলেন। এবং ভাবতে লাগলেন যে আমি তো মরুভূমিতে ছিলাম দেশে ছিলাম কিন্তু আমি কিভাবে এখন বালু ছাড়া ঘাসের ঠান্ডা আবহাওয়া অনুভব করছি। যাই হোক আমি তারার দিকে তাকিয়ে থাকব এবং ফজরের আগ পর্যন্ত নিচের দিকে তাকাব ই না।এভাবে হাটতে হাটতে যখন রাত গভীর হলো এবং ফজরের আযানের সময় হলো। তখন ফজরের আজান দিল। ওই লোকটি নিচের দিকে তাকিয়ে দেখলেন কিছু কলা গাছ এবং গাছ-গাছালি দেখা যাচ্ছে।তিনি অবাক হলেন এবং ভাবলেন আমি কোথায় ছিলাম কোথায় আসলাম?আসলে আমিএখন কোথায ়আছি?লোকটি অবাক চোখে তাকিয়ে দেখল এবং সামনের দিকে হেঁটে দেখল আসলেই কলা গাছের বাগান তার বাড়ির বাগান এবং সামনে গিয়ে দেখলো যে একটা মসজিদটি তার বাড়ির মসজিদ! তখন ফজরের আযানের নামাজের ডাকে সবাই তার এলাকার মানুষ সবাই মসজিদের দিকে আসতে লাগল। অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল ভাই তুমি কিভাবে সবার আগে থেকে বাড়িতে ফিরে আসলেন? এখনো তো কেউ হজ্জ থেকে বাড়িতে ফিরতে পারেনি!লোকটি বলল,আল্লাহ তাআলার সবকিছুই দান,আমি আগে নামাজ পড়তে চাই। আগে ওযুর পানি দাও আমি নামাজ পড়বো। তারপর সব কিছু বলতেছি।এই ভাবে লোকটি আল্লাহর দয়ায় সাহেব হুজুরের দোয়ার বরকতে বাড়িতে ফিরে আসলেন সবার আগে

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Letter to the deceased father | বাবার কাছে চিঠি||ইংরেজী অনুবাদ সহ।|

  প্রিয়, বাবা, জানি ঐ কবরে আছো কিন্তু আমরা ভালো নেই। বাবার পর আমাদের ভবিষ্যৎ নিলো অন্য বাবার মৃত্যু আমাদের ভাইবোনের দিকে পেটের খাবার কেড়ে নিয়ে গেছে। আমার ছেলের মুখের হাসি কেড়ে নেবেন। কিন্তু এখন তোমার মৃত্যু তাকে অসহায় করবে। বাবার মৃত‍্যু আমাদের ভিটে পাঠান।  বাবা বেচেল হাত পেতে আজ তারা আমাদের শিকারের মতো ব‍্যাহার করে। আমার বাবা আপন ভাইয়ের মতো আদর যত্ন কর। বাবার সাথে যখন ঘুরতে যেতাম তখন আমার মাকে সব আঙ্কেল রা বল ভাবি আপনি কি অবস্থা করছেন? আর এখনই মেম্বরের বউ মাকে বীনা কেন দূর করে তাড়িয়ে দেয়।  হ্যারে বাবা...😰😰😨 তুমি মরে যাওয়ার পরে আমাদের জন্মের ঠিক নেই। তোমার হাতে লাগানো আমি গাছে এখন আমি। তুমি আমাদের জন‍্য লাগিয়েছিলে, কিন্তু এখন রাজনীতির কাছে। বাবা জানো! তোমার সেই গাছের গাছে আমি কেন জানি আমার বাড়িতে আমার ছেলে। বাবা কেন তুমি আমাদের ছেড়ে চলে গেলে?  আমার মনে আছে, তোমার যেদিন দাফন করা, ঐদিন ও আমাদের দুধের গাভী।  আপনার কাছে যেতে আমাদের পেটে আহার দিতে না রাজকারন, তাহকে অন্যের কাছে। বাবা তোমার অনুপস্থিতিতে আমরা কষ্টে আছি রেতুমি ছিল আমাদের মাথার ছায়াযুক্ত...

টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে||When listed not pixel%relegram bot

  বন্ধুরা টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট Not pixel অতি দ্রুত গতিতে লিস্টেড হতে যাচ্ছে । হাতে আর মাত্র একমাস সময়ই রয়েছে আপনার । খুব ই ভালো একটা সাইট ।আপনি চাইলে নিচের লিংকে স্পর্শ করে Not pixel এর একজন সদস্য হয়ে  যেতে পারেন । টেলিগ্রামের নিজস্ব সাইট নভেম্বর মাসে লিস্টেড হবে|| https://t.me/notpixel/app?startapp=f7893095980

আল কায়েদার হুমকি ভারতকে-TW

ভারতে আত্বঘাতী হামলা চালানো হুমকি দিলো  আল কায়েদা।আল কায়েদার পক্ষ থেকে একটি  চিঠি আসে।লিখিত ঐ চিঠিতে বলা হয়েছে   মহানবী সা: কে নিয়ে যারা কটু কথা বলে তাদের  দেশে আত্বঘাতী হামলা চালানো হবে।  বিগত কদিন ধরে মহানবী সা: কে নিয়ে  কটুক্তিকারীর বিরুদ্ধে  বিচারের দাবিতে সারা  বিশ্বের মুসলমানদের বিক্ষোভ হচ্ছে। বিরুপ মন্তব্যকারী নুপুর সর্মাকে ইতিমধ্যেই  বরখাস্ত করেছে বিজিপি  ও জিন্দালকে বহিস্কার  করেছে। এছাড়াও মুসলিম বিশ্বের পনেরোটি দেশ ভারতীয়  পণ‍্য ব‍্যাবহার ত‍্যাগ করেন। আল কায়েদার ঐ চিঠিতে বলা হয় মহানবি সা:  এর মন্তব্য কারীদের কখনোই ছেড়ে দেওেয়া  হবেনা।নবীকে সা: অপমানিত করলে ভারতকে  গুড়িয়ে দেওয়া হবে।এছাড়া আল কায়েদা  আত্বঘাতী হামলার হুমকি দেয়। ইতিমধ্যে নুপুর  সর্মার পরিবারের সবাইকে  নিরাপত্তার  আওতাধীন রেখেছে পুলিশ। মহানবী সা: কে  খারাপ মন্তব্য করায় আরব বিশ্বের কড়া   হুশিয়ারী বিজেপিকে।এ নিয়ে ভারত সরকার  কঠিন চাপের মুখে আছে। আমি একজন লেখক হয়ে  চাই নুপূর সর্মাকে  প্রকাশ‍্...